Popular Posts

ঢাকায় আসছেন পর্ণস্টার সানি লিওন।


দুনিয়া কাঁপানো কানাডিয়ান পর্নো তারকা তিনি সোজা বাংলায় বললে ব্লু ফ্লিমের নায়িকা নারী-পুরুষের যৌন মিলনের সচিত্র কৌশল প্রদর্শনে সারা পৃথিবীতে যে কয়জন পর্নো তারকা আছেন, সানি তাদের মধ্যে অন্যতম ভারতবর্ষে জন্ম হলেও তিনি পর্নো ছবিতে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন কানাডায় এবং তিনি সেই দেশেরই নাগরিক

ভারতবর্ষে কোন ব্লু ফ্লিমের নায়িকা সমাজে বুক ফুলিয়ে চলবে একথা কেউ কোন দিন কল্পনাও করতে পারতো না। কিন্তু সানি লিওন যেনো হাজার বছরের সেই ঐতিহ্য ভেঙ্গে দিলেন। তিনি যখন কানাডা ছেড়ে বলিউডে এলেন প্রচলিত ধারার সিনেমাতে অভিনয় করার জন্য-ওমনি দেশজুড়ে শুরু হলো ছি: ছি: হৈ হৈ রব। কিন্তু তার প্রথম ছবি রিলিজ হবার পর বক্স অফিসে ধুম পড়ে যায়। এর পর একের পর এক ছবি তার হাতে আসতে থাকে। অভিজাত সমাজেও শুরু হয় তার চলাফেরা। আর এখন তো তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে রীতিমতো মাতামাতি। ইন্টারনেটের ভাষ্য মতে, তিনি এখন সারা ভারতবর্ষের সবচেয়ে কামনী নারী, এবং গুগলের সার্চে তার নাম অনেকের চেয়ে বেশিবারই আসে।


বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী লোকের শয্যাশায়ী হয়েছেন তিনি। বিশ্বের অনেকের সঙ্গে তার রয়েছে চমৎকার সুসম্পর্ক। তালিকায় রয়েছে হয়তো বাংলাদেশের কেউ কেউ। আর কারনে তিনি বাংলাদেশে আসার পরিকল্পনা করেছেন আগামী এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়। 


 দেশের অন্যতম প্রধান একটি শোবিজ কোম্পানী সানিকে বাংলাদেশে আনার ব্যবস্থা করছে। আর তাদেরকে এই কাজে সাহায্য করছে প্রশাসনে কর্মরত সচিব পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা। প্লেবয় হিসেবে এই দুই কর্মকর্তা ইতোমধ্যেই বেশ কুখ্যাত অর্জন করেছে

বিষয়টি নিয়ে দেশের খ্যাতিমান সাংবাদিক সুশীল সমাজের কয়েকজনের সাথে আলাপ করে তীব্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সকল বিশিষ্ট নাগরিক মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশের মতো একটি ধর্মনিষ্ঠ মুসলিম দেশে যদি কোন ব্লু ফ্লিমের  নায়িকাকে আনা হয় তবে সেটা দেশের সাধারণ মানুষ স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করবে না, তা বলাই বাহুল্য।


তবে সব বিষয় ম্যানেজ করেই সানিকে বাংলাদেশে আনার ব্যাপারে অনঢ় অবস্থানে আয়োজকরা বলে জানা গেছে। দেখা যাক, সানির এই বাংলাদেশ সফর কতদূর ফলপ্রসূ হয়। 



তথ্য ও ছবিঃ ইন্টারনেট 
< >

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন